SEPT’19 | Pujor 100 Rokom Ranna

50.00

পুজোর আরেক নাম পেটপুজো

Available on backorder

Category:

Description

শ্রীরামচন্দ্রের অকাল বোধনের মধ্যে দিয়ে শরৎকালে দুর্গাপুজোর প্রচলনের পর বলিপুরে (বর্তমানে বোলপুরে) রাজা সুরথ প্রথম দুর্গা পুজোর প্রচলন করেন বাংলায়। ইতিহাস বলছে পাল যুগে মহিষাসুরমর্দিনীর পুজোর চল ছিল রাঢ়বঙ্গে। এরপর প্রামাণ্য তথ্য হিসেবে দুর্গোৎসবের আড়ম্বর পরিলক্ষিত হয় মালদা ও দিনাজপুরের রাজার বাড়িতে। এছাড়াও তাহেরপুরের রাজা কংসনারায়ণ ও নদীয়ার ভবানন্দ মজুমদার (কৃষ্ণচন্দ্রের পূর্বপুরুষ)- এর উদ্যোগে যে শারদীয়া দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছিল বাংলায়, তা সীমাবদ্ধ ছিল জমিদার বা রাজবাড়ির ঠাকুর দালানে। সেখানে ঢোকার বা অংশগ্রহণের অধিকার ছিল না জনসাধারণের, সমাজের নীচু তলার। অন্ত‍্যজ শ্রেণীর মানুষরা এ উৎসবে ব্রাত‍্য হয়েই থাকতেন। ১৭৯০ সালে বারো জন বন্ধু মিলে গুপ্তিপাড়ার প্রথম বারোয়ারি (বারো ও ইয়ারি) পুজো করেন। সেই শুরু। এরপর ১৮৩২ সালে কাশিমবাজারের রাজা দুর্গোৎসবের একচ্ছত্র আধিপত‍্যের তোরণ ভেঙে ছড়িয়ে দেন সমাজের সকলের মধ‍্যে।
১৯১০ সালে বাগবাজারের সনাতন ধর্মোৎসাহিনী সভায় প্রথম দেবী দুর্গা পূজিতা হন সার্বজনীন ছোঁয়াচ পেয়ে। রাজা-মহারাজা-জমিদার-গোমস্তা-উঁচুতলার মানুষের উৎসবে লাগে সার্বজনীনতার রঙ।
যার বর্তমান চেহারা আজকের থিম পুজো, চড়া আলোয় চোখ ধাঁধানো আড়ম্বরের আতিশয‍্য। কিন্তু বাঙালির জীবনে যে কোনও উৎসব মানেই খাওয়া। পুজোর দিনে তো পেটপুজো মাস্ট। যদি পেটে থাকে ভুখ, তবে হবে না কোনও সুখ। এবার তাই দুর্গোৎসবকে পেটপুজোর উৎসব বানাতে হ‍্যাংলার নিবেদন ১০০ রকম পুজোর মেনু। আপনার শারদোৎসব ভরে থাকুক ঝোলে-ঝালে-অম্বলে-খাদ‍্যে-পানীয়ে ।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “SEPT’19 | Pujor 100 Rokom Ranna”

Your email address will not be published. Required fields are marked *