শেফ সুজন মুখার্জি
হাওড়া জেলা স্কুলের ছেলেটা স্কুলের গন্ডি পেরনোর আগে জানতই না সে-ই একদিন ভারতের সেরা শেফের মর্যাদা পাবে। কলেজে পড়ার সময় বাবার প্রেরণাতেই হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়তে আসা। ১৯৮৮ সালে তারাতলার আই এইচ এম থেকে ডিপ্লোমা নিয়ে তাজ গ্রুপ অফ হোটেলস-এ জুনিয়র শেফ হিসাবে রন্ধন শিল্পে হাতেখড়ি শেফ সুজন মুখার্জির। জয়পুর, ইন্দোর, দিল্লি তো বটেই দেশের সীমানা ছাড়িয়ে সিঙ্গাপুর, ব্যাঙ্কক, বাংলাদেশের রান্নার জাদুতে ভোজন রসিকদের স্বাদগ্রন্থিকে নতুন কিছুর সন্ধান দিয়েছেন শেফ সুজন। ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাপা ভ্যালিতে বিশ্বের ৫০জন সেরা শেফের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতার ফলশ্রুতি ২০১০ সালে দেশের পর্যটন দপ্তরের দেওয়া ‘বেস্ট শেফ ইন ইন্ডিয়া’র স্বীকৃতি প্রাপ্তি। একসময় খেতে ভালবাসতেন…আজ ভালবাসেন খাওয়াতে। বিগত প্রায় ৮ বছর ধরে তিলোত্তমার বুকে তাজ বেঙ্গলে এগজিকিউটিভ শেফের দায়িত্বে ছিলেন শেফ সুজন। বর্তমানে শেফ সুজন রয়েছেন তাজ দুবাই-তে।