Description
অতিমারির আতঙ্ক, স্বজন হারানোর বেদনা, অর্থাভাবে, অর্ধাহারে কষ্টের জীবনযাপন, ঘরবন্দি শৈশব, শিক্ষার নামে প্রহসনের দিন গুজরানের তিক্ততার অবসান হবে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবে। এই আশাতেই বাঙালি বুকে কষ্ট নিয়েও মুখের হাসি সামলে রেখেছে। ঘরবন্দি থেকেও রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরির পর নীল আশমানে পেঁজা তুলো মেঘের আনাগোনা দেখার জন্য উৎসুক সকলে। ক্যালেন্ডারের লাল কালির দাগে দুর্গাপুজোর সন্ধানে হাপিত্যেশ করে থাকা। হাজারো বাধানিষেধ পেরিয়ে প্যান্ডেল হপিং, আড্ডা, রাতজাগা, রেস্তোরাঁয় ভিড় জমানো হয়তো অভ্যস্ত নিয়ম অনুযায়ী হবে না। তবে বাড়িতে বসে নিখাদ আড্ডা আর কবজি ডুবিয়ে পেটপুজো থেকে আটকায় কার সাধ্যি? বাড়িতে থাকুন, সমাজ মাধ্যমকে সঙ্গী করে ঠাকুর দেখুন। স্যানিটাইজ করিয়ে আত্মীয়-বন্ধুকে ডেকে এনে আড্ডা দিন। আর ভাল ভাল সুস্বাদু দেশি-বিদেশি নানা পদ বানিয়ে ভুঁড়িভোজে পুজো উদযাপন করুন। রেসিপির জন্য চিন্তা কি! হ্যাংলা হেঁশেল তো আছেই। নামী শেফ ও রন্ধন বিশেষজ্ঞদের দেখানো পথেই রান্না সারুন। ডায়েটেশিয়ানদের বাতলে দেওয়া হেলদি ব্রেকফাস্টকে সঙ্গী করুন পুজোর সকালে। ঘরোয়া থেকে ট্রেন্ডি এমনকী বিজয়া দশমীর নোনতা-মিষ্টির পাকপ্রণালীও থাকল। আপনার পুজো শুভ হোক।
Reviews
There are no reviews yet.