Description
ষষ্ঠীর বোধনের পরই সেজেগুজে বেরিয়ে কাছেপিঠের মণ্ডপে ঢুঁ মারা। রাস্তার পাশের ফুচকা, আইসক্রিম, ঘুগনি, রোল, চাউমিন আর ঠান্ডা পানীয় গলাধকরণ। সপ্তমীর দুপুরে কলেজ স্কোয়ার, মহম্মদ আলি পার্ক, সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার। সন্ধ্যায় ম্যাডক্স স্কোয়ার-দুর্গাবাড়িতে জমিয়ে আড্ডা। অষ্টমীর অঞ্জলি শেষে মুদিয়ালি, শিবমন্দির, ৬৬ পল্লী, নাকতলা উদয়ন। সন্ধেবেলা বেশি রাত অবধি ঠাকুর দেখে কবজি ডুবিয়ে ভুড়িভোজ। নবমীতে একডালিয়া, সিঙ্ঘী পার্ক, বোসপুকুর, ত্রিধারা, সমাজসেবী। রাতে শ্রীভূমি, দমদম পার্ক, তেলেঙ্গাবাগান দেখে ক্লান্ত শরীরে পছন্দের রেস্তোরাঁয় কন্টিনেন্টাল বা চাইনিজ… এসব আজ অতীত। ষষ্ঠী থেকে দশমী বাড়িতে ঠাকাটাই নিরাপদ। পেটপুজো হোক বাড়িতেই। এবার পুজোয় দূরত্ব মেনে ঘরেই সময় কাটান নিজের পরিবারের সঙ্গে। পুজোর দিনগুলোতে ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার, ভরা থাক বাঙালির সাবেকি ঐতিহ্যবাহী রেসিপিতে। হাতা খুন্তি নিয়ে জয় মা দুর্গা বলে এগিয়ে পড়ুন। রেসিপি রইল হ্যাংলার পাতায়।
Reviews
There are no reviews yet.