মহাভোগের লড়াই
পুজোটা আপনার, অথচ পুরস্কারটা বরাবরই অন্যের ঝুলিতে। এই যেমন মায়ের মুখ চাঁদপনা হলে কৃতিত্ব প্রতিমা শিল্পীর। প্যান্ডেল হেব্বি? তার ক্রেডিট তো ডেকোরেটরের। ঝিকিমিকি আলোর জন্য বাহবা পান আলোকশিল্পী। তাহলে আপনার নিজের প্রাইজটা ঠিক কোনটা বলুন তো? এই প্রশ্নটাই তাড়িয়ে বেড়াচ্ছিল। আর উত্তর হয়ে হাজির হল ‘হ্যাংলা পুজোর সেরা ভোগ’-এর লড়াই। হ্যাঁ, মা দুগ্গার সামনে সাজিয়ে দেওয়া ভোগটার স্বাদ অমৃতসম হওয়ার পেছনে একমাত্র দাবিবার কিন্তু আমাদের মা , কাকিমার। নিজের হাতে কূটনো কুটে, সযত্নে, একটুও না চেখে কী দারুন স্বাদের ভোগ বানিয়ে ফেলেন ভাবুন তো! সেই কৃতিত্বকে সম্মান দিতেই হ্যাংলা পুজোর সেরা ভোগের লড়াই। এ নিয়ে তৃতীয় বছর। জমাটি এই লড়াই-এর নিবেদনে কুচিনা অ্যাপ্লায়েন্সেস এবং আয়োজনে গিটস। এ বছর এই ভোগের লড়াইয়ের জন্য হ্যাংলা পৌঁছে যাবে শহরের ৫০টি আবাসনে। চেখে দেখবেন মহাভোগ, খিচুড়ি, পোলাও, পায়েস। সপ্তমী আর অষ্টমী হ্যাংলার ৮টি দলবল পৌঁছে যাবে এইসব আবাসনে।সম্প্রতি এই ভোগের লড়াইয়ের সাংবাদিক সম্মেলন হয়ে গেল দ্য কনক্লেভ-এ। হাজির ছিলেন অভিনেত্রী পাপিয়া অধিকারি, দোলন রায়, মানালি, রন্ধন বিশেষজ্ঞা সুদীপা মুখার্জি চ্যাটার্জি, শেফ দেবাশিস কুণ্ডু, গিটস-এর পক্ষ থেকে ছিলেন উত্তম ভৌমিক এবং কুচিনার পক্ষ থেকে জয়দীপ দাস। প্রদীপ জ্বালানোর মাধ্যমে শুভ সূচনা হল এই অনুষ্ঠানের।