পুজোর নতুন রান্না
আশ্বিনের শারদ প্রাতে বেজে উঠেছে আলোক মঞ্জীর…নীল শামিয়ানা আকাশে সাদা মেঘের আঁকিবুকি…পুজো এসেছে। হাইরাইজের চড়া উন্নাসিকতায় কাশের গুচ্ছ মুখ লুকিয়েছে শহরের বুক থেকে। শিউলির চেনা গন্ধও উধাও। তবু বাঙালির মনে আনন্দের রেশ। পুজোর অন্যান্য অনুষঙ্গ দেখা না দিলেও পুজোর হ্যাংলামি সেদিনের মতো আজও অমলিন বাঙালির পেটে ও পাতে। কুণাল কাপুর, রণবীর ব্রার-এর মতো তাবড় শেফের পাশাপাশি কলকাতার বিখ্যাত শেফ সুমন্ত চক্রবর্তী, দেবাশিস কুণ্ডুর নিজস্ব রেসিপির পাশাপাশি নবরাত্রির নয় আহার থাকছে হ্যাংলায়। রন্ধন বিশেষজ্ঞারা রেঁধেছেন সপ্তমী থেকে দশমীর বাড়িতে পার্টির খাবারদাবার। রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার আগে কীভাবে জানবেন কোন রেস্তোরাঁয় কতটা ফ্রেশ খাবার পাবেন। রাত জেগে ঠাকুর দেখার ফাঁকে পেটপুজোর হদিশের সঙ্গে বনেদি বাড়ির রান্নাও রয়েছে এবারের হ্যাংলার মলাট কাহিনিতে। শেষ পাতে বিজয়ার মিষ্টি রয়েছে ওপার বাংলার সৌজন্যে। আপনার পুজো, থুড়ি পেটপুজো ভরে থাকুক।