আদ্যপ্রান্ত ভোজনরসিক, যাকে বলে ‘ইট ফুড, স্লিপ ফুড আন্ড ড্রিম ফুড’। সেইসঙ্গে টেকস্যাভি। এই সব মিলিয়ে হ্যাংলার প্রতিনিধি মৌমিতা দাস। খবরে-ফিচারে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে চলেছেন।
আছেন রন্ধন পটীয়সী পাঞ্চালী দত্ত। যাঁর রান্না, জনসংযোগ এবং এক হাতে কাজ সামলে নেওয়ার মুন্সীয়ানা লা-জবাব।
সবশেষ যার কথা বলা তিনি দীপ্তেন্দু ভট্টাচার্য। সম্পাদকীয় দপ্তর পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন তিনিই। দীপ্তেন্দুর ভাষার জাগলারি ভরপুর লেখণী, হাল না ছাড়ার নীতিই আজ হাংলাকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে ঝোলে-ঝালে-অম্বলে-স্বাদে-স্বাস্থ্যে আর ভালবাসায়।





